
স্পোর্টস ডেস্ক : পরিসংখ্যান বলছে ৪ টে ডার্বিতে দুটো জয় একটা হার আর একটা ড্র। গত কয়েক বছরে ডার্বি এলেই যেমন সাদা কাপড়ে ইস্টবেঙ্গলের সলিল সমাধি লেখা হত সেই ছবি বদলে দিয়েছেন কার্লস কুয়াদ্রাত চোখে চোখ রেখে মোহনবাগানের মত ৭০ কোটির দলের বিরুদ্ধে লড়তে তিনি শিখিয়েছেন কর্পোরেট সিস্টেমের ইস্টবেঙ্গলকে। ডার্বির আগে চাপমুক্ত রাখতে সেই কারণে নিজেই বলে গেলেন,’‘তবে ওওদের গেমপ্ল্যান, প্রস্তুতিও দারুণ হয়েছে। ফলাফলই বলে দিচ্ছে ওরা কতটা ভালো দল। আমাদের খুবই সতর্ক থাকতে হবে। ওরা নয়তো যা কিছু করতে পারে।আমরা আন্ডারডগ মোহনবাগান ফেভারিট হলেও আমি আমার প্লেয়ারদের উপর ভরসা রাখছি। আমরা এ মরসুমে দুটো ডার্বি জিতেছি। আরও একটা জয়েই লক্ষ্য। তার জন্য় বাড়তি চাপ নিতে চাই না। কলকাতার ফুটবল সংস্কৃতি সম্পর্কে আমার খুবই ভালো জানা আছে। ডার্বিতে জেতাই লক্ষ্য থাকবে। কিন্তু রেজাল্ট খারাপ হলেও ভেঙে পড়ার কিছু নেই। আমরা একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এগচ্ছি। সমর্থকদের ডার্বি উপহার দিতে চাই। আর সুপার সিক্সের আশা চলে গেছে বলে আমি বিশ্বাস করি না।’ রেফারি নিয়ে বারবার কুয়াদ্রাতকে অসন্তোষ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। এদিন লাল হলুদের প্রফেসারকে এই প্রশ্ন করা হলে তিনি বিরক্তর সুরেই বললেন, বারবার এক প্রশ্নর উত্তর দিতে ভালো লাগে না অতীতে অনেকবার বলেছি রেফারির মান কোন জায়গায় এসে পৌঁছেছে। আর কী হবে ম্যাচে দেখা যাবে। যা হবে মেনে নিতেই হবে।’