
প্রশান্ত দাস, মালদা : আরজিকর কান্ডের আবহে ফের ধর্ষণের অভিযোগ মালদায়। আদিবাসী নাবালিকা স্কুলছাত্রীকে বাড়িতে ডেকে ধর্ষণের অভিযোগ কোয়াক ডাক্তারের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় হবিবপুর থানা এলাকার তুমুল উত্তেজনা। নাবালিকার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার অভিযুক্ত।
নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ, মেডিকেল টেস্টের প্রশিক্ষণ দেওয়ার নাম করে বাড়িতে ডেকে ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করে এলাকারই এক কোয়াক ডাক্তার। ২৮ তারিখ বিকেলে ঘটেছে এই ঘটনাটি।
ধর্ষিতার পরিবারের সাথে আজ আমরা দেখা করতে এসেছিলাম । কিন্তু আমরা আসার কিছুক্ষণ আগেই ধর্ষিতার বাবা-মা এবং ধর্ষিতাকে তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি এবং ব্লক সভাপতি তুলে নিয়ে গেছে। যাতে আমরা না দেখা করতে পারি। ধর্ষিতা নাবালিকা এবং তার পরিবার বিচার চাইছে. কিভাবে কেন নিয়ে যাওয়া হলো তাদের গাড়িতে উঠিয়ে, তৃণমূলের কাছে জবাব চাই। টাকা দিয়ে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে তৃণমূল কংগ্রেস, বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন বিজেপির উত্তর মালদার সাংসদ খগেন মুর্মু।
পাল্টা দিয়েছে তৃণমূলও। ‘ধর্ষিতার পাশে থেকে আমরা লড়াই করছি. আমরা এই নিয়ে রাজনীতি করতে চাই না’, বলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সী।
ধর্ষণের ঘটনায় রাজনৈতিক তরজা তুঙ্গে. শেষ পর্যন্ত বিচার পাবে তো ছোট্ট মেয়েটি ? সেটাই এখন প্রশ্ন