
স্পোর্টস ডেস্ক :আজ মোহনবাগান দিবসের প্রথম দিনের অনুষ্ঠান শুধুই ‘ঘরের ছেলে বাবলু’ময়। এদিন সুব্রত ভট্টাচার্যের আত্মজীবনী ‘ষোলো আনা বাবলু’ প্রকাশ করা হল। একঝাঁক প্রাক্তন ফুটবলার ছাড়াও ছিলেন সুব্রতর জামাই এবং ভারতীয় দলের অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী। ছিলেন ইস্টবেঙ্গলের কর্তা দেবব্রত সরকার। এদিনের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী সুজিত বসু ঘোষণা করে জানান, সল্টলেকের HB ব্লকের ফুটবল মাঠটি সুব্রতর নামে করা হবে। সুনীল মঞ্চে উঠে স্পষ্ট বাংলায় বলেন,আমার ট্রেনিং অনেকদিন শেষ হয়ে গিয়েছে। তাই হয়ত বাংলাটা খানিকটা ভুলে গিয়েছি। তবে বাংলায় বলার চেষ্টা করব। প্রথমেই বলব যে বাবলুদার খেলা খুব বেশি দেখিনি। কারণ যখন উনি খেলতেন, সেই সময় আমি জন্মাইনি। আর পরে খুব বেশি একটা ভিডিয়ো খুঁজে পাইনি। তবে এটুকু বলতে পারি, দিল্লি থেকে আমি যখন প্রথমবার আসি, তখন মোহনবাগানের এই ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে আমি খুব বেশি জানতাম না। এই মানুষটাই (সুব্রত ভট্টাচার্য্য) আমাকে মোহনবাগান সম্পর্কে চিনতে এবং জানতে সাহায্য করেছে।’সবসময় আমাকে একটাই কথা বলেছে যে নিজের সেরাটা দাও, ক্লাবের জন্য খেলো, জার্সির জন্য খেলো। এটাই ওঁর থেকে শিখেছিলাম আমি। সুব্রত ভট্টাচার্য যেভাবে মোহনবাগানকে ভালোবাসে, আর কেউ ভালোবাসে কি না জানি না। আজ সোনম আর সাহেব আসতে পারেনি। শেষকালে এটুকু বলতে হবে যে মোহনবাগান মানে সুব্রত ভট্টাচার্য, আর সুব্রত ভট্টাচার্য মানেই মোহনবাগান।’