
নিজেস্ব প্রতিনিধিঃ উত্তরকাশীতে নির্মীয়মাণ টানেল ভেঙে পড়ে আটকা পড়ে যাওয়া শ্রমিকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে অ্যান্টিডিপ্রেস্যান্টস। টানা ৯ দিন ধরে সুড়ঙ্গের গভীরে আটকে থাকা, শ্রমিকদের মানসিক স্বাস্থ্য যাতে ঠিক থাকে, তার জন্যই এই ব্যবস্থা। সেই সঙ্গে তাঁদের শরীর ঠিক রাখার জন্য পাঠানো হচ্ছে ড্রাই ফ্রুট এবং মাল্টিভিটামিন।
প্রসঙ্গত, এখন ও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটক ৪১ জন শ্রমিককে। ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে পাইপ ঢুকিয়ে চলছিল অক্সিজেন পাঠানো। পৌঁছে দেওয়া হচ্ছিল খাবার এবং জলও। ৪টি পাইপ ইতিমধ্যেই ঢোকানো হয়ে গিয়েছিল। মাঝে ধস নেমে ব্যাহত হয়েছিল উদ্ধারকাজ। তারপর ড্রিল করে পঞ্চম পাইপটি ঢোকানোর চেষ্টা করতেই শুক্রবার বিকেলে ফাটল ধরার বিকট শব্দ কানে আসে। বন্ধ করে দেওয়া হয় কাজ। এই পরিস্থিতিতে নতুন করে উদ্ধার কাজ শুরু হওয়ার পর শ্রমিকদের কাছ পর্যন্ত পৌঁছাতে আরও চার পাঁচ দিন লেগে যেতে পারে বলে জানা গেছে।
থেকে আটকে পড়া ৪০ শ্রমিকের উদ্ধারকাজের তদারকি করছেন প্রধানমন্ত্রীর দফতরের প্রাক্তন পরামর্শদাতা ভাস্কর খুলবে এবং পিএমও-র ডেপুটি সেক্রেটারি মঙ্গেশ ঘিলধিয়াল। সোমবার সকালেই তারা ওই সুড়ঙ্গ ও তার আশেপাশের এলাকা পরিদর্শন করে দেখেন। উদ্ধারকাজ যত দ্রুত সম্ভব শেষ করার নির্দেশ দেন তিনি।