
স্পোর্টস ডেস্ক :
গত কয়েকদিনে ডার্বি না খেলা নিয়ে মোহনবাগান সচিব দেবাশিস দত্তর সঙ্গে আইএফএ সচিব অনির্বাণ দত্তর মধ্যে কথার লড়াই মিডিয়ার সামনে চলে। সেই লড়াইয়ের রেশ কিন্তু থাকলো। কারণ অনির্বাণের ক্লাব জর্জ টেলিগ্রাফের মিলন উৎসবে আমন্ত্রণ পেয়েও এলেন না বাগান সচিব দেবাশিস দত্ত। সৌজন্য উধাও দেবাশিসের। বিবাদ যে দেবাশিসের সঙ্গে মেটেনি অনির্বাণের সেটা স্পষ্ট।তবে দেবাশিস না এলেও এলেন দেবাশিস দত্ত না এলেও মোহনবাগান ক্লাবের সহসভাপতি কুনাল ঘোষ,ফুটবল সচিব স্বপন (বাবুন) ব্যা নার্জি এবং সন্দীপন ব্যাঘনার্জি এসেছিলেন। সন্ধ্যাপয় নৈহাটিতে আই লিগের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাাচ থাকায় মহমেডান কর্তারা আসতে পারেননি। তবে ফোনে জর্জের মিলন উৎসবকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মহমেডান কর্তারা। ইস্টবেঙ্গল শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার সহ প্রায় ময়দানের সবাইনার্সারি থেকে প্রিমিয়ার ডিভিশনের ক্লাব কর্তাদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। সাম্প্রতিক কালে জর্জটেলিগ্রাফের এই অনুষ্ঠানে অতিথি উপস্থিতির হার সর্বাধিক। ক্রীড়া জগতের নবীন,প্রবীন প্রায় সবাই যেন শুক্রবারের সন্ধ্যা য় জর্জমুখী।প্রতিবছরই পুজোর পর এই ক্লাবে বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। আর এই অনুষ্ঠানকে ঘিরেই গড়ের মাঠের সকলকে নিয়ে হয় মিলন উৎসব। এই বছর দুর্গা পুজো, কালী পুজো হয়ে যাওয়ার পরও বিজয়া সম্মিলনী করা আর হয়ে ওঠেনি। নানান কারণে অনুষ্ঠানটি দেরিতে হওয়ায় জর্জ ক্লাব বিজয়া সম্মিলনী নামটা বাদ দিয়ে মিলন উৎসব রেখেই ময়দানি গেট টুগেদার করে ফেলল।সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গাঙ্গুলি,আইপিএল কমিটির সদস্যী অভিষেক ডালমিয়া থেকে সিএবির এক ঝাঁক কর্তা। এসেছিলেন অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশন সভাপতি কল্যায়ন চৌবে। তিনি প্রায় ঘন্টা খানেক জর্জ তাঁবুর এই মিলন উৎসবে সময় কাটিয়ে গেলেন। ময়দানের এমন মিলন উৎসবে হাজির থাকতে পেরে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছেন। এসেছিলেন এক ঝাঁক প্রাক্তন ফুটবলার।