
স্পোর্টস ডেস্ক:ইস্টবেঙ্গলের নতুন কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাতকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছেন লাল হলুদ সমর্থকরা তার হাত ধরেই ফের ট্রফি ফিরবে শতবর্ষ প্রাচীন ক্লাবে আশায় বুক বাঁধছেন সমর্থকরা। এদিন ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে ইস্টবেঙ্গলের ১০৪ তম জন্মদিনে কুয়াদ্রাত আসতেই জয়ের স্লোগান সমর্থকদের । আবেগকে অগ্রাহ্য করতে পারেননি কুয়াদ্রাতও। তিনি বললেন, আমি গর্বিত ক্লাবের অংশ হতে পেরে। বিশেষ করে এই দিনে আসতে পেরে গর্বিত। এই ঐতিহ্যের অংশ হতে পেরে গর্বিত। তবে আজ অনেক প্লেয়ার নেই, যেমন ক্লেইটন সিলভা। আমি ক্লেইটনের উদাহরণ দিতে চাই আমাদের বাকি প্লেয়ারদের জন্য। ওকে অনেকদিন ধরে চিনি, থাইল্যান্ডে একসঙ্গে খেলেছি। গত মরশুমটা ওর অন্যতম সেরা মরশুম গিয়েছে, সবথেকে বেশি গোল করেছে। ওকে দেখিয়ে আমি সবাইকে বলব, নিজেদের সেরাটা দিতে হবে।এমন দল বানাবো যে কেউ হারাতে পারবে না।এই মরসুমটা ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের প্রিয় মরসুম করে রাখতে চাই।” এদিকে সেরা উঠতি প্রতিভার পুরস্কার জিতে নাওরেম মহেশও বলছেন, ‘অনুভূতিটা প্রকাশ করতে পারব না। আমরা হয়তো সেই অর্থে সাফল্য পাইনি। তবে কোচ, সাপোর্ট স্টাফ এবং সমর্থকদের অনেক ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য। কোচও যেমন বললেন, আমরা মরিয়া চেষ্টা করব, এই মরসুমটা ভালো করার জন্য।’ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের তরফে ভারত গৌরব সম্মানে সম্মানিত করা হয় রতন টাটাকে। শারীরিক কারণে এদিন আসতে পারেননি। এদিন তরুণ বসুকে জীবনকৃতী সম্মান দেওয়ার পাশাপাশি প্রাক্তন ক্রিকেটার অরূপ ভট্টাচার্যকে একই সম্মান তুলে দেওয়া হয়। বিশেষ সাংবাদিক সম্মান পান প্রদীপ রায় এবং অরুণ সেনগুপ্ত। অরুণাভ দাস এবং মেহবুব হোসেনকে রেফারি হিসেবে বিশেষ সম্মানে ভূষিত করা হয়।