
স্পোর্টস ডেস্ক :দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে বিশ্বকাপ এবং ভারত-অস্ট্রেলিয়া ফাইনাল। এ বার আক্ষেপ মিটল না। ২০০৩ সালে সিনিয়র বিশ্বকাপ ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরেছিল ভারত। সে বার বিশ্বকাপ হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়। অনূর্ধ্ব ১৯ স্তরে দক্ষিণ আফ্রিকায় এর আগে বিশ্বকাপ হয়েছিল ২০২০ সালে। সেবারও অনবদ্য পারফর্ম করে ফাইনালে উঠেছিল ভারত। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল দল। পাঁচ বারের চ্যাম্পিয়ন। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন এ বার রানার্স। ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৭৯ রানে হার সচিনদেরভারতীয় ক্রিকেট দলের জুনিয়রদের এই কঠিন সময়ে কার্যত অভিভাবকের মতো পাশে দাঁড়ালেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। তিনি ইনস্টাগ্রামে একটি লম্বা পোস্ট করেছেন। সেখানে লিখেছেন, ‘আমাদের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ছেলেরা অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে যদিও হেরে গিয়েছে, কিন্তু এই গোটা টুর্নামেন্টে ওদের যাত্রাপথ আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করেছে। জয় হোক কিংবা পরাজয়, প্রত্যেকটা ম্যাচে ভারতীয় ক্রিকেটাররা অদম্য লড়াই চালিয়ে গেছে। ওরা নিজেদের ইচ্ছে, আত্মবিশ্বাস এবং দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে।এই গোটা দলটাই যথার্থ ক্রিকেট উপহার দিয়েছে। উদয় সাহারনের নেতৃত্ব সবাইকে অনুপ্রাণিত করেছে। সৌমি পাণ্ডের অসাধারণ স্পিন বোলিং। বিপক্ষের বোলারদের বিরুদ্ধে মুশীর খানের অকুতোভয় আক্রমণ এবং বল হাতে রাজ লিম্বানি আগুন গতি সত্যিই দেখার মতো ছিল। এই দলের প্রত্যেক সদস্যকে আমি হার্দিক শুভেচ্ছা জানাই। এই ম্যাচটা যেমন অনিশ্চিত ছিল, ঠিক তেমনই ছিল সুন্দর। তোমরা সবাই যেভাবে খেলেছে, তা দেখে আমরা সকলেই মন থেকে গর্বিত। তোমাদের হার না মানা এই লড়াই আমাদের গর্বিত করেছে!’