ওঙ্কার ডেস্ক: ইজরায়েল ও ইরানের মধ্যে সংঘাত ক্রমশ বাড়ছে। তেহরানে ইজরায়েল আক্রমণ চালানোর পর সেখানে বিস্ফোরণ হয়। এর ফলে কত জনের মৃত্যু হয়েছে সে বিষয়ে স্পষ্ট কিছু এখনও জানা যায়নি। শুক্রবার থেকেই নিজেদের আকাশপথে অসামরিক বিমান চলাচলের জন্য বন্ধ করেছে ইরান।
ইজরায়েলের হানার পাল্টা প্রত্যাঘাত করেছে ইরান। রাজধানী তেল আবিব ক্ষেপণাস্ত্র হানা চালিয়েছে তেহরান। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, অন্তত একশো ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে আয়াতোল্লা খামেইনির দেশ। বৃহস্পতিবার রাতে ইরানের উপর ইজরায়েল আক্রণ হানে প্রথম। সেই থেকে সংঘাতের শুরু। নেতানিয়াহু বাহিনীর আক্রমণে ইরানি সেনার কুড়িজন সেনাকর্তা নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজন শীর্ষ কমান্ডারও রয়েছেন।
অন্য দিকে, ইজরায়েলের স্থানীয় প্রশাসন মানুষকে নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সংগ্রহ করতে দোকানে ভিড় উপচে পড়েছে। পানীয় জলের সঙ্কট তৈরি হয়েছে। ইরানের প্রত্যাঘাত থামাতে ইতিমধ্যে সক্রিয় হয়ে উঠেছে পশ্চিমি দুনিয়া। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি প্রমুখ ইরানকে সংযত হওয়ার আর্জি জানিয়েছেন। সংযত হওয়ার বার্তা দিয়েছেন রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিব আন্তেনিও গুতেরেসও। আঘাত ও পাল্টা আঘাতের ফলে হতাহতের সংখ্যা দুই দেশই গোপন করছে বলে মনে করা হচ্ছে। সরকারি ভাবে কিছুই জানানো হচ্ছে না।
