
ওঙ্কার ডেস্ক : ভোটের দিন দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র. বারুইপুরেহিমছি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তুমুল বিক্ষোভের মুখে পড়লেন বাম প্রার্থী সৃজন বট্টাচার্য. তাঁকে ঘিরে ধরে গো ব্যাক স্লোগান দেয় তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা. এরপরই তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন সৃজন. আরও তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি. সৃজনের অভিযোগ, বুথের ১০০ মিটারের মধ্যে প্রচুর মানুষের জমায়েত হয়েছিল। তিনি জমায়েত সরাতে নির্দেশ দেন পুলিশকে। এরপরই ক্ষিপ্ত জনতা তাকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে।
অন্যদিকে, যাদবপুরের ১০১ নম্বর ওয়ার্ডে ২৯৭, ২৯৮, ২৮১, ২৮২, ২০৪, ২৮০ বুথে এজেন্টদের বুথে বসতে দেওয়া হয়নি, ভয় দেখিয়ে বের করে দেওয়ার করার অভিয়োগ সিপিএম-এর. এজেন্টদের হুমকি , মারধরের অভিয়োগ.
অপরদিকে, উত্তেজনা ছড়ালো গাঙ্গুলিবাগানেও. কলকাতা পুরসভার ১০২ নম্বর ওয়ার্ডের ক্যাম্প অফিস ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে. বাঁচাতে গিয়ে আহত হন এক প্রবীণ সিপিএম কর্মী. এরপর তাঁকে দেখতে যান সৃজন ভট্টাচার্য.
যাদবপুরের পাশাপাশি উত্তেজনা ছড়ালো ডায়মণ্ড হারবারেও. এই লোকসভা কেন্দ্রের ২৭১ নং বুথ, আটকৃষ্ণপুর জুনিয়র হাই স্কুলে সিপিআই(এম) এজেন্টের কাগজ কেড়ে নিয়ে নিজেকে সিপিআই(এম) এজেন্ট বলে দাবি শাসক দলের নেতার। অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে কমরেড প্রতীক উর রহমান পৌঁছে চিহ্নিত করেন তাঁকে। ভুয়ো এজেন্টকে বুথ থেকে বের করে দেওয়া হয়।
ফলতা বিধানসভার বিভিন্ন বুথে বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস নিজে যখন এলাকায় ঢোকেন এবং পরিদর্শন করেন তার অভিযোগ একাধিক বুথে সমস্ত সিসিটিভি ক্যামেরা গুলোকে ঘুরিয়ে রাখা হয়েছে এবং কিছু সিসিটিভিতে টেপ দিয়ে বন্ধ করে রাখা হয়েছে । অপরদিকে তৃণমূল দুষ্কৃতীরা ছাপা মারছে মেরে ভোট করিয়ে নিচ্ছে এমনটাই অভিযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী