
ওঙ্কার ডেস্ক: রাজধানীর কুর্সি কার দখলে থাকবে তা নির্ধারণ করতে সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়েছে ৭০টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া। চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। বুধবার সকাল থেকেই মোটের উপর শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ চলছে দিল্লিতে। দিল্লির নির্বাচনের দিকে নজর গোটা দেশের। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দিল্লিবাসীকে গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রথমবার ভোট দিতে যাওয়া তরুণ প্রজন্মের ভোটারদের।
ইতিমধ্যে ভোট দিয়েছেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। ভোট দিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী সস্ত্রীক এস জয়শঙ্করও। মোতিবাগের আনন্দনিকেতনে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরি। অন্যদিকে বুধবার সকালে এক্স হ্যান্ডেলে নয়াদিল্লি আসনের আপ প্রার্থী তথা দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল লিখেছেন, ‘গুন্ডাগিরি হেরে যাবে, দিল্লি জিতবে।’
নির্বাচন কমিশন সূত্রের খবর, দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনে মোট ৭০টি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন ৬৯৯ জন। ১.৫৬ কোটি ভোটার রয়েছেন রাজধানীতে। নির্বাচন পরিচালনার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে ২২০ কোম্পানি আধাসামরিক বাহিনী, ৩৫ হাজার ৬২৬ জন দিল্লি পুলিশ এবং ১৯,০০০ হোমগার্ড। দিল্লির প্রায় ৩০০০ ভোটকেন্দ্র স্পর্শকাতর বলে চিহ্নিত করেছে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে বেশকিছু বুথে ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি করা হবে।