
স্পোর্টস ডেস্ক : ক্লাবের ভারত গৌরব সম্মান পেলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। আর এই সম্মান পেয়ে সৌরভ বললেন,ইস্টবেঙ্গলের এই সম্মান পেয়ে খুশি। ক্লাবের এত সমৃদ্ধি প্লেয়ারদের জন্য। যারা এত বছর মানুষকে মাঠে টেনেছে। মাজিদ, জামশেদের খেলা আমি ছোটবেলায় দেখেছি। সমস্ত গুণীজনদের মাঝে থাকতে পেরে গর্বিত। ময়দান ছোট্ট জায়গা। কিন্তু অনেক মানুষের কেরিয়ার জড়িয়ে আছে। ইস্টবেঙ্গলের সবচেয়ে শক্তিশালী দিক হল জার্সির রং। তার মধ্যে একটি বিশেষ শক্তি লুকিয়ে আছে। দর্শকরা ক্লাবের হৃদস্পন্দন। তবে দর্শকদের দেখতে হবে যাতে প্লেয়ারদের মান না পড়ে যায়। গ্যালারিতে বসে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের খেলা দেখার সময় অন্য হাফে বল গেলে সমর্থকরা চিৎকার করে বলে ব্রিং ইট হোম। সমর্থকদেরও চাইতে হবে যাতে ফুটবলের মান বাড়ে। আলকারাজ যদি জোকোভিচকে হারাতে পারে, তাহলে মানুষ যা কিছু করতে পারে।আমি ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগানের খেলা দেখেছি। তবে আমি কলকাতার ফুটবলকে কেবল ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখি না। কলকাতার ফুটবল একটা প্রতিষ্ঠান। মাঠের বাইরে তিন প্রধানের একটা দায়িত্ব রয়েছে। তাদের দায়িত্বশীল হতে হবে।নীতুদাকে (দেবব্রত সরকার) বলব, প্লিজ স্টে অ্যাওয়ে ফ্রম কোচ। লেট দেম প্লে। নীতুদা ইস্টবেঙ্গল ছাড়া কিছু বোঝেন না। আগেও আমাকে পুরস্কার দেওয়ার জন্য ডেকেছেন। আমি আসতে পারব না শুনে বলেছেন, তুমি বিট্রে করছ।’কিছুদিন আগে মোহনবাগান থেকে পাওয়া আর্থিক পুরস্কার ২ লাখ টাকা তিনি মোহনবাগান ক্লাবের ইয়ুথ ফুটবলের উন্নতিতে দেন। এদিনও মহারাজ ইস্টবেঙ্গল থেকে পাওয়া ৫ লাখ টাকা ক্লাবের ফুটবলের উন্নয়নে দিলেন।