
বুরো রিপোর্ট: ৪ হাজারের কিছু বেশি ভোটে ধূপগুড়ি বিধানসভা বিজেপির থেকে ছিনিয়েছে তৃনমুল। অন্তত মহারাজকে রাজ্যসভায় পাঠিয়ে রাজবংশী ভোট নিজেদের দিকে আনা কিংবা তৃনমূলের প্রাক্তন বিধায়িকা মিতলী রায়কে পদ্মশিবিরে যোগদান করানো কোনও ফর্মুলাই কাজে লাগেনি সুকান্ত মজুমদারদের। বরং দলের কোচবিহারে সাধারণ সম্পাদক অজয় সাহা নিশানা করেছেন দলের রাজ্য নেতৃত্বকে পুরোনোদের গুরুত্ব না দিলে মুখ বদল না করলে লোকসভা ভোটেও হার নিশ্চিত এমন মন্তব্য করেছেন সোশাল মিডিয়াতে।
অন্যদিকে সিপিআইএম নেতৃত্ব তত্ত্ব দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করলেও উত্তরবঙ্গের সাংগঠনিক শক্তি যে আর অবশিষ্ট নেই তা মানছেন ঘনিষ্ঠ মহলে। সিপিএমের কর্মীদের একাংশের মধ্যে তৃনমুলের সঙ্গে ইন্ডিয়া জোটের মঞ্চ ভাগ করা নিয়েও ক্ষোভ রয়েছে। তবে তৃনমুল নেতৃত্বের বক্তব্য, রাজ্যে ইন্ডিয়া জোট মানে শুধু তৃনমুল, আর বিজেপির যে রাজনীতি তা বাংলার মানুষ পছন্দ করেন না,তারই ফল ধূপগুড়ির ফলাফল।