
নিজস্ব প্রতিবেদক: ইরানের রাজধানী তেহরানে হামলা চালিয়ে হামাসের গুরুত্বপূর্ণ বরিষ্ঠ নেতা ইসমাইল হানয়কে হত্যা করেছে ইজরায়েল। উল্লেখ্য, লেবানন থেকে হিজাবুল্লাহ গোষ্ঠী ইসরাইলে হামলা চালানোর পরই এই ঘটনা ঘটিয়েছে ইজরায়েল।
ইজরায়েলের এই টার্গেট কেন্দ্র করে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। ইরানের ইসলামিক রিপাবলিকান গার্ড-এর তরফে জানানো হয়েছে তারা এর যথোপযুক্ত প্রত্যুত্তর দেবে। যদিও ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্ট বলেছেন, তাঁরা গন্ডগোল নতুন করে বাড়াতে চাইছেন না।
নিহত ইসমাইল হানয়ে হামাসের গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন। ইরানের তরফে বলা হয়েছে ঘটনাটা যখন তেহরানের মাটিতে ঘটেছে প্রত্যুত্তর দেয়ার দায়িত্ব ইরানকে স্বাভাবিকভাবে নিতে হবে। এর আগে তুরস্ক ইজরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দেওয়াতে পরিস্থিতি এমনিতেই উত্তপ্ত হয়েছিল।
উল্লেখ্য, ইজরাইলের মত তুরস্ক ও ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত দেশ। মার্কিন সামরিক জোট ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত দুটি দেশ নিজেদের মধ্যে হুমকি পাল্টা হুমকিতে জড়িয়ে পড়ায় স্বাভাবিকভাবে পরিস্থিতি আরো জটিল হয়েছে।
গাজাতে শান্তি চুক্তির অন্যতম উদ্যোগকারী রাষ্ট্র কাতার ইতিমধ্যেই বলেছে, যদি ইজরায়েল হানাদারী বন্ধ না করে তাহলে পরে শান্তি চুক্তি এগোন মুশকিল হয়ে দাঁড়াবে।