
গোপাল শিল , দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা : মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যাওয়ার উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি আবহাওয়া দফতরের। তীরে ফিরে আশাড় জন্য নদীতে মাইক প্রচার চলছে । গত ১৪ তারিখ ব্যান পিরিয়ড শেষ হবার পরে ১৫ তারিখ থেকে সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়েছিল মৎস্যজীবীরা। আবহাওয়ার অবনতি হওয়ায় ফের ঘরে ফিরছেন তারা।
গত ১৪ তারিখ ব্যান পিরিয়ড শেষ হবার পর, ইতিমধ্যে কোনো কোনো মৎস্যজীবী ইলিশ নিয়ে ফিরেছে তীরে। কেউ কেউ এখনো পর্যন্ত মাছের মুখ দেখতে পারেনি। তার মধ্যে আবার প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ঘোষণা। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে বইবে ঝড়ো হাওয়া। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার উপরে নিষেধাজ্ঞা করেছে মৎস্য দপ্তর। তাহলে কী বাঙ্গালির পাতে পড়বেনা ইলিশ ?
যদিও মৎস্যজীবী ইউনিয়ন সম্পাদক জানান , বৃষ্টি ইলিশের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। এই দুদিনের দুর্যোগ কেটে গেলেই আবারও ট্রলার গুলি সমুদ্রে ফিরে যাবে , এই বছর ভাল পরিমানে ইলিশ উঠবে বলে আশাবাদী তারা।
মৎস্য দফতরের নির্দেশিকা জারি হবার পর কাকদ্বীপ নামখানা পাথরপ্রতিমা ফ্রেজারগঞ্জর প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপকূলবর্তী এলাকার স্থলপথে এবং জলপথে মাইক প্রচার শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে কুলে ফিরতে শুরু করেছে টলার গুলি।