
সুমন্ত দাশগুপ্ত, নয়াদিল্লিঃ সুপ্রিম কোর্টে ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের। আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার তদন্তের ত্রুটি নিয়ে বড় তথ্য উঠে এল এবার সুপ্রিম কোর্টে। আইনজীবী ফিরোজ ইদুলজি বলেন, মৃতার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়ার পর তাঁর জিন্স ও অন্তর্বাস অপরাধস্থলেই পড়ে ছিল। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, আপনি সঠিক প্রশ্নই তুলেছেন।
আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় তদন্তের ত্রুটি নিয়ে বড় তথ্য উঠে এল এবার সুপ্রিম কোর্টে। শুনানিতে আইনজীবী ফিরোজ ইদুলজি বলেন, ঘটনার পর দুটি সিজার লিস্ট থাকার কথা ছিল। বার বার এই প্রশ্নই আমি তুলেছি যে ময়নাতদন্তের সময়ে মৃতার জিন্সের প্যান্ট ও অন্তর্বাস নিয়ে যাওয়া হয়েছিল কি? জানা গিয়েছে, না নিয়ে যাওয়া হয়নি। মৃতার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়ার পর তাঁর জিন্স ও অন্তর্বাস অপরাধস্থলেই পড়ে ছিল।
প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, আপনি সঠিক প্রশ্নই তুলেছেন। এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ আদালতও খুব উদ্বিগ্ন।
আইনজীবী ফিরোজ ইদুলজি আরও বলেন, যে সব নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল তা ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে ফরেনসিক তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু ঘটনা হল, শুক্রবার নমুনা সংগ্রহের পর শনিবার ও রবিবার ফরেনসিক ল্যাব বন্ধ থাকে। তাহলে কি ঠিকমতো ফরেনসিক তদন্ত হল?
প্রধান বিচারতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, সিবিআই স্ট্যাটাস রিপোর্টে যা জানিয়েছে তা ভয়ঙ্কর। খুবই উদ্বেগজনক। আপনি যে ব্যাপারে উদ্বেগ জানাচ্ছেন, তা সিবিআইও আমাদের জানিয়েছে। আমরাও উদ্বিগ্ন।