
সুনন্দা দত্ত, হুগলি : ১৯৯৩-এর ২১ জুলাই. সে সময় যুব কংগ্রেসের সভাপতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়. সচিত্র ভোটার কার্ডের দাবিতে কংগ্রেস নেত্রীর ডাকে মহাকরণ অভিযান হয়.মিছিল করে এগোতে থাকেন যুব কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা. রাস্তায় নামেন স্বয়ং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়. সঙ্গে ছিলেন সৌগত রায়, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, মদন মিত্রের মতো নেতারা. সেই অভিযানে পুলিশ গুলি চালায়. গুলিবিদ্ধ হয় প্রাণ হারিয়েছিলেন ১৩ জন কর্মী সমর্থক.
‘৯৩ সালে একুশে জুলাইয়ের সেই আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন হুগলী চুঁচুড়া পুরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের ব্যান্ডেল ঝাঁপপুকুরের বাসিন্দা কংগ্রেস কর্মী অসীম দাস। প্রতি বছর ২১ জুলাইয়ের সভায় শহিদদের শ্রদ্ধা জানানো হয়. তবে, ৩১ বছর পর কেমন আছে অসীমের পরিবার-পরিজনেরা? সেই খোঁজ কি কেউ রাখে ?
১৯৯৩ সালে অসীম দাস নিহত হওয়ার পর ঝাপুকুরের বাড়িতে গিয়েছিলেন সে সময়ের নেত্রী বর্তমানের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেদিন অসীমকে আন্দোলনে যেতে না করেছিলাম, বলতে বলতে কান্নায় ভাঙলেন অসীম দাসের মা.