
উজ্জ্বল হোর, জলপাইগুড়ি : কার্যত জেলা কমিটির নির্দেশ উপেক্ষা করেই অন্যান্য দল থেকে তৃণমূলে যোগদান করালেন কৃষ্ণদাস. রাজনৈতীক চাঞ্চল্য খোদ শাসক দলের অন্দরে।
গত ৮ ই আগষ্ট জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের লেটার হেডে একটি দলীয় নির্দেশিকা সোশাল মিডিয়া সহ তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের মধ্যে ছড়িয়ে পরে, যে নির্দেশিকায় কোনো সই না থাকলেও জেলা সভাপতি মহুয়া গোপ এবং চেয়ারম্যান খগেশ্বর রায়ের নাম টাইপ করা ছিলো।
সেই নির্দেশিকায় পরিষ্কার করে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, দলের পরবর্তী নির্দেশ ব্যতিরেকে জলপাইগুড়ি তৃণমূল কংগ্রেস দলের কোনো পদাধিকারী কোনো জয়েনিং প্রোগ্রাম যেমন আয়োজন করতে পারবে না, এর পাশাপাশি এই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যম সহ সোশাল মিডিয়াতে কোনো প্রতিক্রিয়া দিতে পারবেন না।
তবে কি কার্যত দলীয় নির্দেশকে তুরি মেরে উড়িয়ে দিয়ে মঙ্গলবার তৃণমূল কংগ্রেস দলের এস সি এস টি ওবিসি সেলের জেলা সভাপতি কৃষ্ণ দাসের নেতৃত্বে শালবাড়ি এক অঞ্চলে কুড়িটির বেশি পরিবার তৃণমূল কংগ্রেস দলে যোগদান করে ?
এই প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের এস সি এস টি ওবিসি সেলের জেলা সভাপতি কৃষ্ণ দাস, দলীয় জেলা সভাপতির জারী করা জয়েনিং বিষয়ক নির্দেশিকার ব্যাখ্যা করে বলেন, জয়েনিং হচ্ছে দলকে শক্তিশালী করার একটা অন্যতম হাতিয়ার, এর মধ্যে দিয়েই আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শ এবং রাজ্য সরকারের বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্প মানুষের সামনে তুলে ধরতে পারবো।